আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বৃহস্পতিবার (৮ মে) রাত ১০টা থেকে বিক্ষোভ চলছে। জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ এ অবস্থান কর্মসূচির ডাক দেয়। তার আহ্বানে সাড়া দেয় বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও সংগঠনের নেতাকর্মীরা।
এনসিপির পাশাপাশি বিভিন্ন সংগঠনের নেতাকর্মীরাও বিক্ষোভে অংশ নিয়েছেন। রাত একটার পর হেফাজতে ইসলামের বেশ কিছু নেতাকর্মী যমুনার সামনে যান। রাত দেড়টার দিকে এবি পার্টির কিছু নেতাকর্মী সেখানে যোগ দেন। রাত ২টায় যোগ দেন ইসলামী ছাত্রশিবিরের কেন্দ্রীয় নেতারা। এ ছাড়া বিক্ষোভে যোগ দেন গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদ, জুলাই ঐক্য, ইনকিলাব মঞ্চের নেতাকর্মীরাও।
এ কর্মসূচিতে ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরীফ ওসমান হাদি বলেন, আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের প্রশ্নে ইন্টেরিমকে আর সময় দিতে রাজি নই, লাশ হয়ে ফিরব না হয় আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করতে হবে।
পরে শুক্রবার (৯ মে) সকাল ৮টার দিকে যোগ দেন জামায়াতের নেতাকর্মীরা।
জামায়াতের ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সেক্রেটারি শফিকুল ইসলাম মাসুদের নেতৃত্বে কয়েকশ’ নেতাকর্মী এ বিক্ষোভে অংশ নেন।
এ সময় বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সেক্রেটারি ড. শফিকুল ইসলাম মাসুদ বলেন, অন্তর্বর্তী সরকারকে যে ছাত্র-জনতা ক্ষমতায় বসিয়েছে সেই ছাত্র-জনতা আজ দাবি তুলেছে আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করতে হবে। পরিষ্কারভাবে বলতে চাই, আজ দুপুরের আগেই সব রাজনৈতিক দলকে ডেকে আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করতে হবে।
আরো অংশ নিয়েছে ইসলামপন্থীদের বৃহত্তম অরাজনৈতিক দল হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশ, খেলাফত মজলিস, জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম, নেজামে ইসলাম পার্টি, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ, খেলাফত আন্দোলন বাংলাদেশ, বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলন ও জুলাইয়ের অন্যতম অংশীদার সাধারণ আলেম সমাজের কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দ।
আরো অংশ নিয়েছে ইসলামপন্থীদের বৃহত্তম অরাজনৈতিক দল হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশ, খেলাফত মজলিস, জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম, নেজামে ইসলাম পার্টি, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ, খেলাফত আন্দোলন বাংলাদেশ, বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলন ও জুলাইয়ের অন্যতম অংশীদার সাধারণ আলেম সমাজের কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দ।
জাতীয় নাগরিক পার্টি ও ইসলামী ছাত্র শিবির ছাড়াও যমুনার সামনে অবস্থান নিয়েছেন জুলাই ঐক্য, আপ বাংলাদেশ, গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদ, কওমী মাদরাসার শিক্ষার্থী, ইনকিলাব মঞ্চ, ছাত্র পক্ষের নেতাকর্মীরা।