প্যারিসে জর্ডানের রাজা দ্বিতীয় আবদুল্লাহর পাশাপাশি ম্যাক্রোঁ বলেন, ‘এই অঞ্চলে আমাদের অংশীদাররা, বিশেষ করে জর্ডান, এটি নিয়ে কাজ করছে। আমরা তাদের সঙ্গে এ নিয়ে কাজ করছি। ইউরোপ ও নিরাপত্তা পরিষদে এতে অবদান রাখতে প্রস্তুত। ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের স্বীকৃতি ফ্রান্সের জন্য নিষিদ্ধ নয়।’
ম্যাক্রোঁ আরও বলেন, ‘আমরা ফিলিস্তিনিদের কাছে ঋণী, যাদের উচ্চাকাঙ্ক্ষা অনেক দিন ধরে পদদলিত করা হয়েছে। আমরা ইসরায়েলিদের কাছে ঋণী যারা শতাব্দীর কুখ্যাত ইহুদি-বিরোধী গণহত্যার মধ্য দিয়েও বেঁচেস আছে। আমরা এমন একটি অঞ্চলের কাছে ঋণী যা এর বিশৃঙ্খলাকারীদের এবং প্রতিশোধপরায়ণদের হাত থেকে বাঁচতে চায়।’
বিশ্লেষকরা বলছেন, ইসরায়েলের ওপর চাপ বাড়ানোর লক্ষ্যে সম্ভব ম্যাক্রোঁ এমন মন্তব্য করেছেন।ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকে যদি একতরফাভাবে ফ্রান্স স্বীকৃতি দেয় তাহলে হয়তো বাস্তবে পরিস্থিতির তেমন কোনো পরিবর্তনই আসবে না। কিন্তু এর প্রতীকী ও কূটনৈতিক প্রভাব থাকবে।
ম্যাক্রোঁ বলেছেন, গাজার রাফাতে ইসরায়েলি আক্রমণ কেবল অভূতপূর্ব মানবিক বিপর্যয়ই সৃষ্টি করবে। এমনকী এটি সংঘাতের টার্নিং পয়েন্টও হতে পারে।