আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে প্রসিকিউশন টিমে দায়িত্ব পালনের জন্য আরও পাঁচজন প্রসিকিউটর নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।
গতকাল বৃহস্পতিবার (২৪ অক্টোবর) রাতে আইন মন্ত্রণালয়ের সলিসিটর কার্যালয় থেকে উপ-সলিসিটর সানা মো. মাহরুফ হোসাইন (জিপি-পিপি) স্বাক্ষরিত এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, আন্তর্জাতিক অপরাধ (ট্রাইব্যুনাল) আইন, ১৯৭৩ এর সেকশন ৭(১) অনুসারে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে মামলা পরিচালনার জন্য পুনরাদেশ না দেওয়া পর্যন্ত পাঁচজনকে প্রসিকিউটর নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।
নিয়োগ পাওয়া পাঁচ প্রসিকিউটর হলেন—সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী এস এম মঈনুল করিম ও মো. নুরে এরশাদ সিদ্দিকী ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল পদমর্যাদার এবং শাইখ মাহদী, তারেক আব্দুল্লাহ ও তানভীর হাসান জোহা (ডিজিটাল ফরেনসিক বিশেষজ্ঞ) এই তিনজন সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল পদমর্যাদার সুযোগ-সুবিধা প্রাপ্ত হবেন।
ডক্টর আসিফ নজরুল , এডভোকেট তাজুল ইসলাম , হাসনাত আব্দুল্লাহ সহ অনেকের বিভিন্ন পোষ্টের নিচে অনেকেই নিয়োগের প্রজ্ঞাপন সহ ছবি যুক্ত করে নিয়োগের প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন।
সবার মন্তব্য ও অভিযোগ হলো (হুবুহু ) , তানভীর হাসান জোহাকে জুলাই-আগস্ট গণহত্যার বিচারের ট্রাইবুনালের প্রসিকিউটর নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। অথচ সে অসংখ্য গুম ও ক্রস ফায়ারের ঘটনায় ভিক্টিমদের ট্র্যাকিং করে খুঁজে বের করতে র্যাব-ডিবিকে প্রযুক্তি সহায়তা দিতো বলে বেশ কয়েকজন ভিক্টিম অভিযোগ করেছে।
Md Rashed লিখেছেন , খুনিহাসিনা আমাদের “ঠগ বাছতে গা উজার” সিচুয়েশনে রেখে পালিয়ে গেছে। এই সরকার যে কত বড় চ্যালেঞ্জ নিয়ে কাজ করছে, বেশীরভাগ জনগনের কোন ধারণাই নাই।
Tamzid Ahmed মন্তব্য করেছেন , সে বিচার করার কেউ না তো। সে প্রমাণ গুলো কে ফাইন্ড আউট করে দিবে।
Md Zahidul Islam Tutul মন্তব্য করেছেন ,
জোহা, কে দ্রুত এই পদ থেকে অপসারণ করতে হবে, তা না হলে সাক্ষী প্রমাণের নথিগুলো যে কোন সময় গায়েব হয়ে যেতে পারে ।
জুয়েল লিখেছেন , ইন্না-লিল্লাহ! এরাতো ফ্যাসিবাদকে পুনরুজ্জীবিত করবে।