এতে আরও বলা হয়, পরবর্তীতে মালয়েশিয়া এয়ারলাইনসের প্রতিনিধি ও নিরাপত্তা টিমের সদস্যরা ওই যাত্রীকে আগমনী ইমিগ্রেশনের প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে ব্যাগেজ বেল্ট এলাকায় নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করেন। কিন্তু তিনি তা প্রত্যাখ্যান করেন এবং গালাগাল করতে করতে ১ নম্বর বেল্টের দিকে চলে যান। ওই সময়ে তার আচরণ ছিল অস্বাভাবিক ও অত্যন্ত আগ্রাসী।
পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আসার পর তার ভাই ও চাচার সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তারা জানান, যাত্রী আগেও মাদকাসক্ত অবস্থায় এমন আচরণ করতেন এবং বৃষ্টির রাতে তাকে নিতে বিমানবন্দরে আসা সম্ভব নয়। পরে যাত্রী ধীরে ধীরে স্বাভাবিক হলে ভোর সাড়ে ৫টায় বিমানবন্দর ত্যাগ করেন।
ঘটনার সময় বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ, সিভিল এভিয়েশন এবং সংশ্লিষ্ট এয়ারলাইনস প্রতিনিধিরা পেশাদারি ও ধৈর্যের সঙ্গে পরিস্থিতি মোকাবেলা করেছেন জানিয়ে বিজ্ঞপ্তি আরও বলা হয়, তবে ঘটনার একাংশ ভিত্তিহীনভাবে এবং যথাযথ বিশ্লেষণ ছাড়াই প্রচারিত হওয়ায় জনসাধারণের মধ্যে বিভ্রান্তি ছড়িয়েছে।
সবশেষে বলা হয়, বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ ভবিষ্যতে বিমানবন্দর সংশ্লিষ্ট যেকোনো সংবাদ প্রচারের পূর্বে ঘটনার প্রকৃত তথ্য যাচাই করে সংবাদ প্রচার করার বিনীত অনুরোধ জানাচ্ছে, যাতে বিভ্রান্তি না ছড়ায় এবং দেশের গুরুত্বপূর্ণ অবকাঠামোর ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন না হয়।
সংবাদ মাধ্যম ঐ যুবকের সাথে কোনো যোগাযোগ করতে পারেনি ।