শহিদুল আলম আরও বলেন, ‘কিন্তু এই স্বস্তি কেটে যায় যখন দেখি প্রশাসন, বিশেষ করে বিশ্ববিদ্যালয়টির বর্তমান উপাচার্যের অবস্থান ভিন্ন। শিক্ষার্থীরা বারবার বলছেন, তাঁদের কণ্ঠরোধ করা হচ্ছে। ইসরায়েলি বা ইসরায়েল অনুষঙ্গী সংস্থা ও প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে অংশীদারত্বের মাধ্যমে যুক্তরাজ্যের এই বিশ্ববিদ্যালয়টি ইসরায়েলের দখলদারি, বর্ণবাদ ও চলমান গণহত্যার অংশীদার।’
শহিদুল আলম আরও বলেন, ‘কিন্তু এই স্বস্তি কেটে যায় যখন দেখি প্রশাসন, বিশেষ করে বিশ্ববিদ্যালয়টির বর্তমান উপাচার্যের অবস্থান ভিন্ন। শিক্ষার্থীরা বারবার বলছেন, তাঁদের কণ্ঠরোধ করা হচ্ছে। ইসরায়েলি বা ইসরায়েল অনুষঙ্গী সংস্থা ও প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে অংশীদারত্বের মাধ্যমে যুক্তরাজ্যের এই বিশ্ববিদ্যালয়টি ইসরায়েলের দখলদারি, বর্ণবাদ ও চলমান গণহত্যার অংশীদার।’

বিজ্ঞপ্তিতে শহিদুল আলম বলেন, ‘ডিগ্রিটি নেওয়ার সময় ইউনিভার্সিটি অব আর্টস লন্ডন মতপ্রকাশের স্বাধীনতার প্রতি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ ছিল। এই বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা ফিলিস্তিনের সঙ্গে সংহতি প্রদর্শন করেছেন। সেই সঙ্গে গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রতি সমর্থন জানাতে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের কাছে দাবি জানিয়েছেন। বিষয়টি আমাকে আশ্বস্ত করেছিল।’