• ২৫শে মে, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ , ১১ই জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ , ২৭শে জিলকদ, ১৪৪৬ হিজরি

বর্গী এলো ,মগের মুল্লুক বলে আর ভয় দেখাবেন ?

usbnews
প্রকাশিত আগস্ট ৯, ২০২৪
বর্গী এলো ,মগের মুল্লুক বলে আর ভয় দেখাবেন ?
নিউজটি শেয়ার করুনঃ
জেনারেশন এক্স (জন্মকাল আনুমানিক ১৯৬৫ থেকে ১৯৮০ সাল) দেখলো জেনারেশন ওয়াই বা মিলেনিয়ালস প্রজন্মকে। জেনারেশন জেড বা জেন-জি প্রজন্মের হাতে হাত রেখে লড়লো সবাই একসাথে।
গ্রেটেস্ট জেনারেশন বা মহত্তম প্রজন্ম: ( জন্মকাল আনুমানিক ১৯০১ থেকে ১৯২৭ সাল পর্যন্ত) তাঁরা আমাদের সভ্য জীবন যাপনের পথের মশাল। এই উপমাদেশে তারাই ছিলেন অনেকটা প্রাকৃতিক জীবনের মধ্যে আমাদের পথের নিশানার রেখা অঙ্কন করেন। তাঁদের কল্পিত স্বপ্ন এখনো চলছে।
জেনারেশন এক্স ভালো করে দেখলো জেনারেশন জেড বা জেন-জি: প্রজন্মকে।
কিশোর বয়সে জেনারেশন আলফ প্রজন্ম খুব ভালোই দেখলো জেনারেশন জেড বা জেন-জি: প্রজন্মকে।
গ্রেটেস্ট জেনারেশন বা মহত্তম প্রজন্ম: ( জন্মকাল আনুমানিক ১৯০১ থেকে ১৯২৭ সাল পর্যন্ত ) এখন আমাদের সমাজে নেই বললেই চলে।
তারপর দেখা যায় একটি সরল প্রজন্ম। যাদের নাম হয় সাইলেন্ট জেনারেশন বা নীরব প্রজন্ম:( জন্মকাল আনুমানিক ১৯২৮ থেকে ১৯৪৫ সাল পর্যন্ত) যেমন আমাদের বাবা / চাচাদের বয়স। কারো দাদার ও হবে। উনারা স্বপ্ন দেখলেন বেবি বুমার্স জেনারেশন , জেনারেশন এক্স , জেনারেশন ওয়াই বা মিলেনিয়ালস প্রজন্ম ,জেনারেশন জেড বা জেন-জি নিয়ে।
বেবি বুমার্স জেনারেশন: ( জন্মকাল আনুমানিক ১৯৪৬ থেকে ১৯৬৪ সাল পর্যন্ত ) এই প্রজন্ম ও আমাদের বাবা / চাচাদের বয়স।কারো দাদার ও হবে।
সাধারণত ২০ থেকে ২৫ বছর অর্থাৎ দুই যুগের মতো সময় ধরে একটি প্রজন্ম গড়ে ওঠে।
সাইলেন্ট জেনারেশন , বেবি বুমার্স জেনারেশন, জেনারেশন এক্স, জেনারেশন ওয়াই বা মিলেনিয়ালস বা সহস্রাব্দ প্রজন্ম, জেনারেশন জেড বা জেন-জি , জেনারেশন আলফা এই ৬ প্রজন্ম এখনো বাংলাদেশে। তাই বার বার পর্বত শৃঙ্গের মতো লাভা উদ্গীরিত হয়। অনেকে বুঝেন গভীরতা। অনেকে মনে করেন এসব তরুণ , কিশোর , বাচ্চারা কি আর বুঝে।
বেবি বুমার্স জেনারেশন, সাইলেন্ট জেনারেশন বা নীরব প্রজন্ম, জেনারেশন এক্স এমনকি জেনারেশন ওয়াই বা মিলেনিয়ালস দর্শকের ভূমিকায় দেখতে থাকুন আগামীর পথ চলা।
জেনারেশন জেড বা জেন-জি: জেনারেশন আলফা দেবে নেতৃত্ব। বহু লবন , চিনি। মাখন খেয়েছেন আপনারা। অবৈধ পথে চাপরাশী থেকে হয়ে গেছেন বিশাল ব্যবসায়ী , নেতা অথবা এটাসেটা।
ট্রাকের , বাসের , লঞ্চঘাটের শ্রমিক থেকে অবৈধ পথে হয়ে গেছেন স্যুট পরা কথিত ভদ্রলোক। হয়তো একদিন আপনার ঘর কড়া নেড়ে বলবে আয়ের উৎস কি একটু বলবেন কি ? জবাব তৈরী আছে তো ?
ওদের হাতে হাতধরে হাঁটুন। ওদের সাথে সত্য পথেই কাঁধে হাত রেখে বলুন আমরা আছি , ভয় পেয়োনা। তবে তাদের লাগামহীন ছেড়ে দেবেন না। যদি তারা লক্ষ্যচ্যুত হচ্ছে দেখেন , তাহলে তাদেরমতো করেই আগলে রাখেন। তারাই পারবে আপনাদের সফলতা দেখাতে।
আর এখন বাদ দেন- আপনি কি করেছেন ,আপনার বাপ কি করেছে , আপনার জমিদারি ভাব এখন বড়ই বেমানান।এই GEN-Z জানে কিভাবে পরিবর্তন আনতে হয়। তাদের আছে বুক ভরা আত্মবিশ্বাস এবং দৃঢ় মনবল ও সাহস।